চন্দ্র বালিকা
মানুষ মানুষের মধ্যে বৈষম্য বাড়াতে রোজ
প্রাণপণ প্রতিযোগিতায় মাঠে নামে মানুষ,
জলে ডুব দেয়,ছল চাতুরিতে উচাটন মন,
সবাই সকাল সন্ধ্যায় উড়ায় ডাঙার ধুলো।
অবিশ্রাম দ্বন্দ্ব সংঘাতে রোজ দেয় হামাগুড়ি
কেউ কারো কল্যাণে উড়ায় না ভেষজ সুখ,
হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে নি:শেষ একাকার ;
মরীচিকার পিছনে ছুটে ভুলে যায় নিজকে।
তবু এসব কিছুকে উপেক্ষা করে
সবার জীবনে একটি দিন আসে সাজসাজ রবে
প্রজাপতির রঙিন ডানায় অপার স্নিগ্ধতা নিয়ে!
রূপালি চাঁদের জরি মাখা সেই দিনের শরীর।
সেদিন আমার দুচোখে চন্দ্র বালিকা হাসে
তারা হাসে, জোনাকিরা নাচে দাদরা তালে,
লাল শাড়িতে বধু নাইওর যায় স্বজনের বাড়ি
ভুলে যায় পরস্পর বিদ্বেষপূর্ণ সমস্ত আঁধার।
সেই দিনটি পেতে আমিও যেনো মাছরাঙা পাখি,
সুদুরে মেলে দেই বিজনে স্বপময় উদাসি আঁখি।
জলে ডুব দেয়,ছল চাতুরিতে উচাটন মন,
সবাই সকাল সন্ধ্যায় উড়ায় ডাঙার ধুলো।
অবিশ্রাম দ্বন্দ্ব সংঘাতে রোজ দেয় হামাগুড়ি
কেউ কারো কল্যাণে উড়ায় না ভেষজ সুখ,
হিংসার আগুনে জ্বলে পুড়ে নি:শেষ একাকার ;
মরীচিকার পিছনে ছুটে ভুলে যায় নিজকে।
তবু এসব কিছুকে উপেক্ষা করে
সবার জীবনে একটি দিন আসে সাজসাজ রবে
প্রজাপতির রঙিন ডানায় অপার স্নিগ্ধতা নিয়ে!
রূপালি চাঁদের জরি মাখা সেই দিনের শরীর।
সেদিন আমার দুচোখে চন্দ্র বালিকা হাসে
তারা হাসে, জোনাকিরা নাচে দাদরা তালে,
লাল শাড়িতে বধু নাইওর যায় স্বজনের বাড়ি
ভুলে যায় পরস্পর বিদ্বেষপূর্ণ সমস্ত আঁধার।
সেই দিনটি পেতে আমিও যেনো মাছরাঙা পাখি,
সুদুরে মেলে দেই বিজনে স্বপময় উদাসি আঁখি।
...................
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন