নিমাই জানার ১০টি কবিতা
হ্যালুসিনেশন ও দ্বিতীয় জাহান্নামের ঘনীভূত চামড়া
নো স্পেস ফর ডাউট হোয়েন ইউ পুল আস আউট , স্মাইলিং ইমোজি, ডিউরেক্সের বিজ্ঞাপন ,এতো বিশুদ্ধ কবরের তেল চামড়ার উকুন নষ্ট খনির স্রাব জাহান্নামের জেলি রক্তাক্ত উইপোকার ঘনীভূত দীর্ঘশ্বাসে মৃত্যুর বজ্রপাত পড়ছে ,গোল গোল চামড়ার মতো জীবিত পোকারা কিভাবে মাঝরাতে লুকোচুরি খেলবে সামুদ্রিক সঙ্গম সেরে এসে , দীর্ঘশ্বাসে ওভারিয়ান সিস্ট নড়ছে ,তড়িৎগ্ৰস্ত হবে ২য় জিরাফ
হিমভর্তি রক্তের পাউচ ও সোডিয়াম নিদ্রার মনস্তত্ত্ব
জনপ্রকোপিক আর উইচি ওয়েবসাইটের ক্যারিবিয়ান বিষয়ক নির ওয়েস্ট ভাইব্রেটর পাঁজরের হিমপোকারা রক্তের পাউচ নিয়ে রক্ত ভর্তি কেবিনের পাশে দাঁড়িয়ে আছে , আমি কি তবে স্থাপত্যহীন ইন্দ্রিয়গ্রামে সপ্তক সুরের গিটার বাজাবো ধুমকেতুর মতো বিবিধ শস্যদানায় ? ২ ফোঁটা সোডিয়াম নিদ্রার থেকেও আরো মনস্তাত্ত্বিক ধ্বংস আছে সেফটিপিন দিয়ে পৃথিবীর ছেঁড়া বুক গুলোকে সেলাই করছি একা একা , একটা ঠোঁট হত্যার জন্য উপযুক্ত লিঙ্গ উদাহরণ।
কেয়ারফুল শৌচাগার ও প্রাগৈতিহাসিক জবানবন্দির খুন
কেয়ারফুল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, দুর্গা মেটারনিটি হল, চতুর্থ তলার গাইনিক ডিপার্টমেন্ট সাদা ও সবুজ অপসেবিকারা প্যাডেড মাখানো কুয়াশা ভর্তি স্তন কিভাবে ফেলে দিচ্ছে একটা সিলিন্ডার বোতলের ভেতর দিয়ে ? আমি নষ্ট পাকস্থলী নিয়ে সোজা লিফট দিয়ে উঠি , আমি এতো বিশুদ্ধ শৌচাগার কোথায় রেখেছি হে ঈশ্বর ? যেখানে আমার নিজের মলত্যাগের প্রাগৈতিহাসিক জবানবন্দী দিতে দিতে উলঙ্গ হয়ে গেছি বারবার , খুন একটি বিশুদ্ধ জলবমির প্যাকেট মাত্র।
এক্টিভ তড়িৎগ্রস্থ পোকা ও জ্ঞানযোগের ইন্দ্রপ্রস্থ যুদ্ধ
সোডিয়াম বাফার ও ইন্টার অ্যাক্টিভ মাংসাশী তড়িৎগ্রস্ত পোকারা মহা যজু পাতালের নিচে লিলিয়াম মেশানো হৃদপিন্ডের খন্ডগুলোকে প্লেটে করে সাজিয়ে দিচ্ছে অতিভৌতিক দানবীয় রাক্ষসদের কাছে , বারবার ধ্বংস হয়ে যাচ্ছি তড়িৎ, হে জ্ঞান লালাভ ইন্দ্রপ্রস্থের যুদ্ধ তৈলাক্ত মরিচ অন্ধকারে শ্রীহীন সন্ন্যাসিনীদের গায়ে নৈসর্গিক পিতাদের স্তন মাংসের পোশাক ব্লিচিং জলে ডুবিয়ে ভক্ষণ করো , ঐশী ধাতুর নমগ্রহ স্তোত্রকথায় পুণ্ডরীকাক্ষের জন্ম দেবেন ব্যাস।
গল্প বরফের ছুরি পড়ুন এখানে
প্রবন্ধ,উত্তরাধুনিক কাব্যধারার যাত্রাঃ মতিন বৈরাগী-এখানে
প্রবন্ধঃ রাজনীতি ও সাহিত্য পারস্পরিক সম্পর্ক পড়ুন এখানে
কবি মজিদ মাহমুদের গুচ্ছকবিতা পড়ুন এখানে
প্রবন্ধ,নজরুলের রহস্য,পড়ুন এখানে
লিসেল মুলারের অনুদিত কবিতা পড়ুন এখানে
অপরিত্যক্ত মাংসের দেশালাই ও বিস্ফারিত অবৈধ পুরোহিত
তৃতীয় বৈদেহী, জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরির প্রজাপতি, রাজহাঁসের তৈলাক্ত স্তন, উনুনের চিতা ,দ্রাক্ষা লতার মতো মাংসের অপরিত্যক্ত ঢেউ নীলা ঘোষ শকুনের পীত গ্ৰন্থির কাছে জাহান্নামের মাংস খোদাই করে লিখে দিচ্ছে এক কোষ দেশালাইয়ের আত্ম মৈথুনের কথা। হি হি করে হাসলেই সব ক্ষয় রোগ সেরে যায় বুকের পাঁজরের ব্যাথার অতিবান্ধর্বের জ্ঞানযোগ দুটো বিস্ফারিত দাঁতের ভেতর আমার বিদেহী কফের লালা কুচি কুচি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি অবৈধ পুরোহিতের মেঘ চর্বির তর্পন জনিত ভক্ষণ কথায়, একাকী সন্ধিপদী বিছানায় জন্ম হচ্ছি বারবার , ছটফট করছে অর্গাজম আঙ্গুল।
সেক্সটয়ের অ্যালুমিনিয়াম ও ক্লিনিডিপামাইন বিমান
ক্ষুধার কাছে নিয়ে এসো আমার এই পাণ্ডব বংশীয় রাজ জলপ্রপাতের বংশ তালিকা, সেক্সটয় ভর্তি উনুনের ভেতরেই শব দেহ ছটফট করছে। বাফার অ্যালুমিনেট গলার ক্লিনিডিপামাইন জাহান্নামে পাতালের শাস্ত্রে পেটের বমি জমিয়ে রাখছে একদল সুধন্যা নাগরিক সারাদিন লিবিডো মাখি গলার ক্যালসিট্রল বিমান ঢেলে দিচ্ছে ঢকঢক বাচন ভঙ্গিতে, হে ইস্পাত তীব্র বিষাক্ত চাকু তৈরি করো এবার।
স্পিরিচুয়াল বিষপাত্র ও নাব্যতার < অর্গাজম পোশাক
কোন night meyer পোশাকেই অন্তস্রবণের দাগ নেই হস্তমর্দনের এক একটি স্পিরিচুয়াল রশ্মি বেরিয়ে আসে ক্ষীনকায় ঈশ্বর পাতালের অতি বার্ধক্যজনিত বৃক্ষের তলায় দাঁড়িয়ে স্তন দিচ্ছে নগর ইহুদি অ্যাস্থেটিক বিষপত্রের খুনি সংগঠিত নাভিকে , হাইড্রেন থেকে নামে আমার পরিযায়ী বিষ সেবিকারের উলম্ব দেহের ভেতরে উই ডিপির মতো বল্মিক ক্ষেত্রফল, যে মাখনের নাব্যতায় অর্গাজম থাকে তার নামে আমি বারুদের ঢাকনা মাখাই , সংক্রমিত হও খুনি
ডেল্টা কাঞ্চনজঙ্ঘা কোসাইন গিরিখাত ও ওভারিয়ান সিস্ট
দেহের ভিতরেই জ্বলছে গম বাগানের বিষ অক্ষ ,পরাপর ক্ষেত্রফল মানচিত্রের ভেতরে উগরে দেওয়া কালো রঙের মাটি, কার্পাস তুলোতে আমার বিবিধ রাজসিক স্থানে এক একটা অন্ধ প্রদেশের ব্রণ নিকেল ধাতু পারদ গলিয়ে ঢালছি কাঞ্চনজঙ্ঘার গিরিখাতে , তীব্র হয়ে জমে যাচ্ছে আমার প্লাস্টিক অধাতু গলা হাড়ের ভেতরে এত সুমেদ পর্বত নৈশ পথচারীদের হত্যা করে বারবার এসো বিষাক্ত কুকুরের জিব আমাকে লালা মাখাও আমি ধর্মান্তরিত হব অভয়ারণ্যের তৈলাক্ত মাঠে , অদিতি রায় সি এ ওভারি চটকাচ্ছে
নৈশ দেহের ইস্ট্রোজেনিক ধাতু ও জীবাশ্মের কোক শাস্ত্র
এটা ঠিক সফল বৃত্তান্তই লিখবে নশ্বর হয়ে যাবে দেহ কাঠের বিছানা, এত উত্তপ্ত মৃতদেহ শুকিয়ে শুকিয়ে আফিমের সিগারেট খাচ্ছে। নহৈশ প্রহরে কে আগুনের ললিত প্রশস্ত কথা শোনাবে সারনাথ মন্দিরে, হিম তর্পণ শেষে আমার কাছে অগ্নিময় শিখা ধাতুর তৈরি নারী নেমে আসে ইস্ট্রজেনিক ফুলের ক্যাপসুল খেতে খেতে, বারবার লেহন করে রসায়নে মরে যাও ট্রাম , ভূতলে জমে থাকা তাম্রলিপি কয়লার প্রাগৈতিহাসিক জীবাশ্ম মার্কআউট রাতের ব্রহ্মশাস্ত্রের কক্ষপথ ত্যাগ করছে , নাইট ফলস আসলে সিলিং ফ্যান
গর্ভপাতের প্রপিতামহ ও অর্জুনের ৪র্থ পরিব্যাসার্ধ
মৃত্যু কি বীজবিহীন কোন ফলের মতো ? যক্ষ ও যমরাজের মতোই আমি সিঁড়ির ধাপে নামতে নামতেই অন্ধ হয়ে যাই? গর্ভপাত ঘটে বিগেস্ট সেলিব্রেশানে, এখানে সব খেলোয়াড়েরাই মৃত অর্জুনের মতো , নশ্বর কোন যুদ্ধক্ষেত্র নেই, ধাতব তরলে আমিও প্রপিতামহ হব , সাপেদের তৈলাক্ত চন্দ্রবোড়া গিরিখাতের মরচে ধাতু গলে গলে পড়ছে , দাহ পত্রের অপ্সরাটি আমার পরিব্যাসার্ধ মাপার নামে অশ্লীল অন্তর্বাসে ফেলে দিচ্ছে বাৎসায়নের কফ , কিছু স্পাইসি হোটেলে দেহ বিনিময় করে মাকড়সার ভ্রুণ জন্ম দেই ৫০ বার
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks