নিমাই জানার দশটি গদ্য কবিতা।। 10 prose poems by nimai jana.. kuasha


নিমাই জানা।। কবি।। কবিতা


নিমাই জানার দশটি কবিতা

এ আই রোবটিক রাস্তার কুকুর ও নট এক্সপারি ফিনাইলের অর্গাজমিক ঈশ্বর 

এআইজি রোবটিক রাস্তা, রাম্ভো হানিট্যাব ট্রপোপোজ দাক্ষিণাত্যের গলার পাশেই ঝুলে আছে আমার মরণোত্তর শিকড় ফসফরিক দরজার নিচে তিনজনকে ঘুমাতে দিয়েছি অনেক আগে, মৃতদেহের পাশে যে ধূসর বিছানার মতো কুকুরটি শুয়ে থাকে তারও অন্ডকোষের প্রদাহ ছিল , আদি সন্তদের মতো চুপচাপ কথা বলি কসমিক ককটেল মার্কা রসায়নিক প্যান্টের ভেতরে আঙুল ঢুকিয়ে জননাঙ্গ ফাঁকা করি, এক্সপায়ার্ড ফিনাইলের মতো বোতলে জমে থাকা দুর্গন্ধ ভর্তি পৃথিবীতে সকলেই একেকবার ঝালাইয়ের দোকানে যায়। নশ্বর ধর্মযুদ্ধ করে গলার কাছে বাদামী মাশরুমের তেল ঢালে যৌন উত্তেজকের অর্গাজম ধাতু দ্রব্য কিনে মাথায় মাখে জলের অতলে চুপচাপ গলিত ঈশ্বর শুয়ে থাকে পাখির মতো মোহিনী তন্ত্রে , আমাদের ও তিন অক্ষৌহিনী জিরাফ ছিল বিধ্বস্ত হয়ে গেছে নিম্ন চাপ অথবা সাইক্লোনিক ঘূর্ণিবাতে কালো রঙের বিবিধ ফণা ওঠা রেড মাম্বা,স্কেলড ভাইপার সাপ মাঝে মাঝে শুক্রের বমি করে দিয়ে আসে বিছানার তলায় , আমি প্যানিক ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত জাদুকরের দাঁত খাওয়া পূর্বপুরুষের একটি মরুদ্যানে বসে থাকা নির্জীব দুই হাতে পাতালের পাতলা পোশাক পাল্টাই , দুটো রেডিয়াম থেরাপিস্ট জানতেই পারল না কিভাবে শেষ রাতের দিকে ঈশ্বরের অক্ষম দন্ডটি বেজে ওঠে 


হ্যালোফেনিয়াল ভিনিগারের অট্টহাসি ও নাস্তিক জরায়ুর ল্যাম্বার স্কেলিটন 

এখানেই অজস্র পুলিশেরা ঘিরে থাকে চৌরাস্তায়, প্রতিটি জিভের মতো হাঁ করা দোকানের দমবন্ধ কুঠুরির নিচে ইলেকট্রিক থার্মো কাটারটি ভ্যাজাইনাল থেকে ডিসচার্জ নিয়ে কিভাবে ধোঁয়া দিয়ে পুড়িয়ে দিতে পারে সোয়াব মাখানো মোমবাতির স্কেলিটন, থেকে থেকে ধোঁয়া উড়ে মোড়ে মোড়ে যারা টুপির ভেতর দিয়ে দেখতে থাকে শববাহি চলে যাওয়ার ভেতরে কাঁচের ঘর , কাঁচের ঘরের ভেতরে শুয়ে থাকে নশ্বর হিমগিরি ভিনিগারের কিছু সাইটোপ্লাজমিক আঠা মরুদ্যানের মাইটোকন্ড্রিয়াল কেক পশমের তৈরি বেশ্যা, কম্বলের ভেতরে ফাঁকা করে শুয়ে থাকে জরায়ুর চামড়া ডোম জানে এ নাস্তিক পুরুষের হাহা অট্টহাস্য জুতো চামড়ার হরিৎসাপ, আরবিয়ান কুকুর জানে কতবার এই সার কারখানা থেকে হত্যার প্রদর্শন শালা দেখিয়েছে শ্মশানের উন্মাদ কারখানায় এসে। শ্মশান ঠিক চকলেটের মতো পাউডার দেখিয়ে দিলেই হু হু করে রজঃস্রাবের আগুন বের করে দেয় , দেশালাই কাঠির আগুন এতো অভাব পড়ে গেছে যে মৃত পিতারাই শ্মশানে যাওয়ার আগেই দেসালাই কাঠি তার কোমরে গুঁজে নিয়ে গেছে , আমি শুধু মিথ্যে পুরুষকে ঢেকে রেখেছি আজীবন 


অনিত্যের ইলেকট্রনিক্স ভ্যাজাইনাল ক্ষয় ও ভি জেল সিলিকনের পিরামিড 

অদ্ভুত অপরিকল্পিত ভাবেই আমার হিড়িম্বার প্রদর্শনশালায় জন্ম হয়েছে, প্রতি মঙ্গলবার হলে যে ব্রহ্মচর্যীয় আলাস্কা মেরু পেঙ্গুইন গিরিখাতের নিচে তামসিক গর্ভপাতের হিড়িক পড়ে যায় এতো কালো রঙের অন্ধকার ঘরে কে শুয়ে থাকে ব্রহ্ম উৎপাদক রক্ত তন্ত্রের দিকে মুখের বিচ্ছিরি মুখাবয়ব নিয়ে , সে জানে ছিন্ন ওঠা সুড়ঙ্গের ভেতর দিয়ে অদৃশ্য নর জীবাত্মা ভ্রুণের ছদ্মবেশে হাড়গোড় ভেঙে তৈলাক্ত নদের মতো ফিনকি দিয়ে বেরিয়ে আসে তুলোর মধ্যবর্তী রসায়ন , তাকে চেতনা নাশক ইঞ্জেকশন দিয়েই দরজা বন্ধ করে দিলে আমি পৃথিবীর সব ইলেকট্রনিক্স দোকানে যাই গলা চামড়া ব্রণ হারপিস আঁশ কুঁচকির ক্ষয় রোগের সমান্যতম চামড়ায় ধসে যাওয়া ভ্যাজাইনের ইনফেকশনে ঘষতে থাকি ভি জেল পেট্রোল , আমি কি সিলিকন সেক্সচুয়াল ডলের শরীরের উপর এত বড় বৃহৎ পিরামিড লাগানো অ্যামাজনে অর্ডার করে চুপি চুপি রাতের অন্ধকারে ডেলিভারি বয়ের কণ্ঠস্বর শুনে খুনি হয়ে যাব আমার বিছানার সাথে সেঁটে রেখে , দুই হাতে আমি পৃথিবীর মারাত্মক দণ্ডটাকে ঘষে ঘষে আগুনের ব্যবস্থা করি অথচ কোন শল্য চিকিৎসক আমাকে কোকশাস্ত্রের ঝাউগাছ কবরের কাঁকড়া বিছা সমুদ্রের পাতলা চামড়ার কুকুর বিকিনি অন্ধকারের ধোঁয়া এসবের জিওমেট্রিক্স স্থানাঙ্ক দিয়ে যায়নি চাকু তোলার আগে , আমার মিথ্যে ডিলিটেড চ্যাটে কার্বাইডের থলি বেঁধে রেখেছি


পরা মহাদ্বীপের অ্যানালগ হোটেল ও বিদেশী অন্তর্বাসের খুনি প্রস্রাব

এসব খুনির মতোই কোন দ্বীপে বসে রাক্ষসদের মোজা পাল্টানোর প্রাগৈতিহাসিক ইতিহাস , এখনই উপযুক্ত সময় প্রস্থানের , জানালা খুলে দেখি শুকতারা আসে ভাঙা ডিমের খোলা পড়ে থাকে, পায়ুদ্বারের অ্যানাল ফিশারের ঘা বাড়তে থাকে পেট্রোলিয়াম জেলির দাম বাড়তে থাকে প্রস্রাবের গন্ধ বাড়তে থাকে পিরামিডের নিচে জনসংখ্যা বাড়তে থাকে পাহাড়ের গায়ে ঘষটাতে থাকা হোটেলের বার বিকিউব ছোট্ট এনালগ ফ্রিজের দাম বাড়তে থাকে , বিদেশি মদের বোতলের জিভের মতোই আমি চকচক করি বোতলের লেভেলের মতো আমার সব অন্তর্বাসের আঠা খুলে ফেলা হয় হেঁচকা দিয়ে খুব সংক্ষিপ্ততম সময়ে দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো আগুন , দাউ দাউ করলে নিজেকেই খুনি ভাবি চশমা পরে ফেলি ককটেল ভাজা পচে যাওয়া ডিমের অসুস্থ ওষুধের দোকানে কিনে মাছের পটকার পচা গন্ধে নিজের যৌনদ্বার পরিষ্কার করি , অম্বাকে পাঠিয়ে দিই শাল্ব রাজার কাছে সেও অস্বীকার করেছিল কোন পুরুষ তাকে একদিনের জন্যও অবৈধভাবে ছুঁয়েছিল বলে , আমার এই নষ্ট ঘরে ফাঁসি কাঠ জন্ম বৃত্তান্তের বীজ অশ্লীল নেশাখোর ঢালাই রাস্তার কালো সাপের খোলসের ভেতর হরমোনের ইঞ্জেক্ট নিয়ে কুকুরদের মতো অবৈধ সঙ্গমে মেতে আছে বিদূষক কাল অবধি , আশ্রমে গিয়ে বন্ধ্যাত্বরা গর্ভবতী হয়ে ফিরে আসে , 

English article read here
english poem's here read
english article here
poem by timur khan here
article of law and literature : click here
nobel prizev:2025 on litterature here
poem by p.francis click here

অষ্টম খনি , একাদশ হরিৎ গিটার , গ্রিসের কয়লা ও সাইবেরিয়া ক্যাপসুলের চামড়া 

খুলিদের মতোই আমার চামড়া বিক্রি হচ্ছে একটা বদ্ধ কারখানায় যাই অপরিত্যক্ত নষ্ট হয়ে যাওয়া অ্যাম্বুলেন্সের স্ট্রেচার নারীদের শরীর ঢাকা দেওয়া কম্বলের আঁশ পোকা ভনভন করে উড়তে থাকা আরশোলা তাদের শরীরের অশরীরী মোক্ষ রঞ্জিত আদিত্য সন্দীপন কাব্য লিপি কবন্ধ ঋষিদের মতোই ঋতু কথা কেবল জানে পোস্টমর্টেম ঘরের একচ্ছত্র ডোম , গোপনে তাদের সাইবেরিয়ান গিটার গ্রিসের মেষপালকের বাঁশি বেজে উঠবে কঙ্কালের ও সদৃশ্য ঘন্টার তাজা কোলিয়ারি করে নিয়ে যাবে ছোট ঘরের ভেতর , ট্রেনের ভেতর দুটো পা ফাঁকা করে মৃতদেহকে ধর্ষণ করবে আর নষ্ট তুলোতে মুছে দেবে তার শুক্রাণুর কিলবিল, কখনোই দেবতারা আন্ডার প্যান্ট পড়ে না তাদের সারা জুতো পায়ে কামের রস লেগে থাকে এতো শক্ত হয়ে যাওয়া স্তনের বাক্যহীন প্রলাপগুলো তাকে মাঝে মাঝে ক্ষত্রিয় করে তোলে প্রতিটি ডোমের নিজস্ব পরিপাকতন্ত্র আছে , আপেল দোকানে যে লাল আঙ্গুর গুলো ঝুলতে থাকে আমার অবৈধ নারীটির গর্ভের ভেতর ঝুলতে থাকা অসংখ্য নন ফার্টিলাইজড হৃৎপিণ্ডের কারখানা 

জিয়াবুল ইবন এর কবিতা পড়ুন এখানে
কাজুও ইশিরোগুরের উপন্যাস বিশ্লেষন প্রবন্ধ পড়ুন এখানে
শূন্য ও আকাশের প্রতি পড়ুন এখানে
অনলাইন সাহিত্যের গুরুত্ব পর্যালোচনা পড়ুন এখানে
এমরান হাসানের কবি পড়ুন এখানে
পোয়াতি ধানের কবিতা পড়ুন এখানে
দুরুত্বের অদেখা প্রাচীর পড়ুন এখানে
শারদুল সজল এর কবিতা পড়ুন এখানে
নকিব মুকশি'র কবিতা পড়ুন এখানে
ভাবুক মাস্টারের পাথর পড়ুন এখানে
কবিতার বরপুত্র আসাদ চৌধুরি এখানে পড়ুন
বাস্তুহারা তারার ইশতেহার পড়ুন এখানে
সুশান্ত হালদারের কবিতা পড়ুন এখানে
মায়াপথিক এখানে

ট্রাইগ্লিসারাইড ক্যামেরার মোম ও নগ্ন স্নানের অদৃশ্য ধূমকেতু রহস্য 

এরপর ট্রাই সিগনালিং ০০০.৩৪ হেমি থার্মো ডেক্সামিটার শয়তানের মতো , বিশুদ্ধ স্রয়েডিংগার সমীকরণের ম্যাগনেটিক ফিল্ড ও তরঙ্গের তড়িৎ চুম্বকীয় কক্ষপথ ভেসে থাকার রাজহাঁসের শরীর নির্গত নিষ্ক্রিয় হাওয়ার মতোই আমি দরজার জানালার কাছে রাসমঞ্চ, পাগলা গারদের সরাইখানা পাগলা গারদের শৌচাগার নষ্ট বায়োপসির ক্লিনিক্যাল রিপোর্ট ওভারি টিউমারের ক্রস সেকশন তুলোয় জমিয়ে রাখা বাস্তবিক রস চর্ম রোগের টকটকে লাল প্রদাহ আর হরিৎ ক্ষেত্রফলের থেকেও আরও কোন গব্ব্য গীতা ভূতের সব কিছু সাপের ফনা ওঠার মতো শুঁয়োপোকার-প্রকারভেদ নিয়ে নেমে যাব সুন্দরী নগরীদের জন্য , আমার কাছেও মেগাপিক্সেল ক্যামেরা আছে বিবর্ধক লেন্স দিয়ে আমার ছ্যাঁচড়া মোমের গলে যাওয়া হাইপার ইন্টেন্সিভ কামার্ত জোলাপের মাথা দিয়ে উঠে যাব অজগর গাছের উপর ফ্ল্যাজেলা গাছের উপর ওকগাছের ওপর ফাঁসি গাছের উপর সেখান থেকে আমি খুব সন্তর্পনে স্নানরতা ন্যাংটো নারীদের ছবি তুলতে থাকবো , অবশেষে আমি আত্মহত্যার প্রিম্যাচিউর ইজাকুলেশান নিয়ে কবরের কাছে লোহার পেরেক পুঁতে দেবো মৃত্যুদণ্ডের জন্য , কালো চিতাটি স্ত্রী চিতার মল শুঁকে শুঁকে প্রজনন তন্ত্রের বায়োপ্সি ধূপ জ্বালাচ্ছে

নন পর্নোগ্রাফি বিকেলের কস্টিকাম ২০ ও রাষ্ট্রীয় গোলাপের নিষিদ্ধ শূকরের লাভা

অবন্তী ইসলাম ও বিয়ানি কেনিয়া তীব্র কর্মধারয় অন্তরীক্ষের কবর স্থিত পাতলা ওভার টাওয়েলের গন্ধর্ব গতিকের তৃতীয় কালচিনি কর্পূরের বিশুদ্ধ ঘ্রাণশক্তি আমার মতো ত্রিকোণমিতিক হাড়ি কাঠের কাবাব পছন্দ করে , অন্তর্বাসের পাগলা গারদ গোলাপি দাঁত বিশুদ্ধ হিসহিসে গোলাপ প্রবর্ণরেখার প্রেত মন্দিরের অস্থির ফাইটোজাইম কীটনাশকের চাবুক আর চাবি কারখানার নষ্ট হলুদ সরোবরের গোল্ডফ্লেক কিনে দাতালো আফিমের হৃদয়ের মর্টিসে অশ্বারোহী সাদা ঘোড়াদের মতো কস্টিকাম বিষে জড়িয়ে জড়িয়ে মেখে দেবো সাদা দইয়ের মতো অপ্রকৃত মিশরের রাষ্ট্রীয় গোলাপ , আমাদের নিজস্ব কোন সংবিধান নেই। অর্গাজমে বিশুদ্ধ হব স্পিকারের স্পোর্টস পারসন আবারও রিলিজ হবে সংবিধানের একেকটি ধারা সমুদ্র বক্ষে ভাসবে নাদিয়া আক্তারের নিষিদ্ধ চ্যাপ্টার, এত সুদৃশ্য পর্নোগ্রাফিক লাল টেস্টোস্টেরনের সাগর গুলো এর আগে বিশুদ্ধ তড়িৎ ক্ষেত্রফলের বিকেল চেটে চেটে খায়নি , আয়ু কেড়ে নিলেই পিতা তো শুকনো পাটকাঠির মতো জ্বলে যায়।

কসমিক বার্গারের পাতাল ও দেশলাই কাঠির প্যারা সঙ্গম থার্মো কাটার বারুদ 

মৃত্যুর আগেই সকলেই অন্ডকোষের খোজাকরনে সম্মতি প্রদান করে, সাপেরা বাথরুমের শাওয়ারে মাসিকের ন্যাপকিন পাল্টায় , বাসায় যায় ফ্র্যাঞ্চাইজি বার্গার কিনে , পাতালের তলায় দেহরক্ষীদের খুন প্রত্যক্ষ করে , শৌচাগারে ঢুকে পুলিশের বেশ ধরে সাইকো চতুর বর্ষীয় বালিকাকে উলঙ্গ করে নখ ফুটিয়ে দেখে নেয় গভীর অরণি স্রাবের গভীরতা , আমাদের জীবনে কোন রক্ত কোষের সংক্রমণ তন্ত্র নেই শল্য চিকিৎসক অস্থিবিদ্যা বিশেষজ্ঞ স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ মনস্তাত্ত্বিক পুরুষ কালো পায়খানার হিমঘর থেকে এক একটা ব্যক্তিগত কফিনে করে বেরিয়ে আসছে , তাদের কাছে অনেক আগে জন্মের টিফিন কৌটোয় করে রাখা আছে তাদেরই মাথার এক একটা ফিটিংস নিউরন কোষ , কেউ কেউ আত্মসমর্পণ করে গাধার মতো কেউ কেউ দেশলাই কাঠিতে আগুন ধরায় বোমা ফাটায় সিস্টোলিক রুমে যায় বুকের অসুখের বিশেষজ্ঞের বুকের উপরে চেপে বসে লাগাতার পশুর মতো সমুদ্র পান করে দুগ্ধবতী গাভীদের বলাৎকার করে পাপী খায় , ব্লেডের আর্দ্রতা মাপে তিনজন সুচতুর কফিন বিক্রেতা , লাইগেশন বিষের নিচে কালকূট মাখাচ্ছি 

এন্টিফাঙ্গাল স্টেরয়েড শুক্রাশয় ও নন ডিউরেক্স এপিথেলিয়াল বাল্মিকী 

হাইড্রো কুইনলনের মতোই স্টেরয়েড বিষ অজন্তা ভাস্কর্যের সঙ্গম মুদ্রার সাপেদের শরীরের উন্মুক্ত কারখানার পিউপা শ্বেতাঙ্গ ভদ্রা নক্ষত্রের আলোকবর্ষীয় ঘন পথ ছেড়ে লাল প্রশমন বিক্রিয়ায় হাড় হিম আলোকবর্ষ রসায়নের শারীরিক বিশুদ্ধ কাঁচের ফলকের মতো নষ্ট সমুদ্রের পত্র পুঁতে দেবে হারপুন শুক্রাশয়ের অতি ভঙ্গুর দশা , আমি নৌ সেনাদের মতোই ট্যাবলেট খাব রাতের শুকনো ভাতের সাথে দ্বিতীয়বার মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা উঠবে সব পাইপ কারখানার শ্রমিক গোল হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। তারা দেখতে থাকবে কীটনাশক খাওয়া একটা প্রাপ্তবয়স্কা নারীর মুখ দিয়ে স্রোত ওঠার অতিপ্রাকৃত দৃশ্য অতিভৌতিক সেবায়তন এখানে the heat is real, the layer , nothing like this one experience!!! 003 dotted and Durex , কাব্যিক বাল্মিকীও নষ্ট হয়ে গিয়েছিলেন ঘুম ধরা সামুদ্রিক হাফ কাটা গেঞ্জি টপ জিন্স পরার মতো তীব্র শ্মশান যাত্রীদের চিৎকারে পরিশুদ্ধ করছে নক্ষত্রের ভাষ্য, হলুদ মেশানো জীবাশ্মের মৃতদেহের ছাই কমণ্ডুল পত্রের ভেতর আমারই গলে যাওয়া কচ্ছের রণ , এখানে একাদশ পিশাচীর ক্ষতিকারক রক্ত বেচে বেচে আমি ওকে যক্ষা রোগের মালিক হয়ে উঠছি , 

নশ্বর নাবিকের কালপুরুষ ও জ্ঞানযোগের মহা দ্রাঘিমার সমার্থক নৈশপ্রহরীর যান 

জলজ দ্বীপের চতুর্দিকেই আমারই প্রাপ্য আগুন জ্বলছে , অগ্নিহোত্রের মতো ইস্পাতের দাঁত লকলক করবেনা আর , আদিম জ্যোতিষ্ক মন্ডলীর মতো তৃতীয়বার আশ্রমিক মেদের খোলশ পড়ে থাকবে। চর্বি ও তড়িতের স্বর্গিক দেহ , দেহতত্ত্ব বড়ই জটিল, আজীবন পুষ্টি লাভ করছে না , দাহ করো দাহের অন্তরীক্ষে , সজীব কর্মযোগের ভূতাত্ত্বিক নদ ও মদ শুয়ে থাকে এখানে জলপ্রবাহের অঙ্গীকারবদ্ধ স্নায়ু দুই হাতে সুতীব্র তীরের ফলা জলজ বিছানার থেকেও অতি সংক্ষিপ্ত নগর, কে ওই জলজ নদীর নিচে কুয়াশাচ্ছন্ন দ্বীপের ভিতরে আদিকালী কামার্ত হয়ে উঠছে , তীক্ষ্ণ নদীর মতোই এ নাবিক ত্রিমাত্রিক নাবিক নাবিকের পূর্বপুরুষ অতি দীঘল পরিযায়ী নদের নিচে অভিশপ্ত মাছেরাই গন্ধহীন বিষাক্ত কাম উদ্বেগ কোরক জ্বালিয়ে জ্বালিয়ে নৈসর্গিক সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বালছে , ক্ষত্রিয়ের মতো এই পুস্তক দেহ কাঠে প্রয়াগহীন উন্মাদ স্তনভোগ্য সংসার, এসো বার বার ধ্বংস করো লাভার অগ্নি স্ফুলিঙ্গের স্বরতন্ত্র , দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে দেহ কোঠরের ভেতরে অতি রাজসিক কুন্ডদ্বীপের মালা সামুদ্রিক পাখিরাই খোলস ছেড়ে গোমুখের কাছে বরফের অগ্নি উৎপাদক আহরণে যায় , ধ্যান শেষে নেমে এসে ধীবর আয়ুহীন হয় রেতঃপাত হও সুস্থির হও নক্ষত্রের লালসায় খেয়ে ফেলো এ বলিষ্ঠ গন্ধর্বের যৌন উপাচার, প্রসাধন ক্ষয়ে ক্ষয়ে যাক নির্দেশিত হয়ে শুয়ে থাকো এই প্রস্তুতিহীন প্রসূতির কারাগারে, দূর্মেদ যজ্ঞের নিষ্পীয় সমাবর্তন পুষ্প লিঙ্গ সমূহ অরণ্য কাণ্ডে শুক্রাচার্য বায়ু মুখ পোড়াচ্ছে , 

Post a Comment

Thanks

নবীনতর পূর্বতন