নীল বোতাম খুলে হাসছে জানালা
রাধা হয়ে আছে সন্ধ্যার শরীর ।পাড়াকে কীর্তনে পেয়েছে ।
করতাল আর খোলের যুগলবন্দী আকাশকে একটি গৌরচন্দ্রিকা দিল ।
রাগ আগে পূর্ব পেলে মেঘেও কৃষ্ণ দর্শন
বাঁশির ঘুম ভেঙে গেলে রান্না পুড়ে যায় ।
পেখম পাবার আগে ময়ূরটি খুঁজি । প্রেমের শীতল কলসটি গ্রীষ্ম চায় ।
কলঘরে ঝরে যাচ্ছে রজস্বলার
কান্না । দেবতাটিকে তবে কী দেবে !
সুদর্শন নাকি পাঞ্চজন্য !
কান্না । দেবতাটিকে তবে কী দেবে !
সুদর্শন নাকি পাঞ্চজন্য !
ব্রজের ধূলির ভিতরে গোঁসাই গোপী হয়ে পড়ে ।
নিঃসঙ্গ । একাকী । মন্থর সময় । অতুল প্রসাদে ডোবে । রজনীকান্ত পায়।
পা পা করে চলে যাচ্ছে গোপাল । রাত্রি কখন পরমোৎসব
শবের ভিতরে ভালোবাসা বসে উচ্চারণ করছে নতুন বাসার খবর।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন